ফুটবলারদের শাস্তিঃ তদন্ত কর্মকর্তা আলোচিত ওসি কুদ্দুস যা বললেন
সামরিক আদালতে জাতীয় দল ও আবাহনী ক্রীড়া চক্রের ফুটবলারদের বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে সামরিক আদালতে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে বক্তব্য উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন মতিঝিল থানার ওসি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। যিনি ওসি কুদ্দুস নামে দেশবাসীর কাছে বিশেষ কারণে আলোচিত নাম। ১৯৮১ সালের ৩০মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে কতিপয় উশৃংখল সেনাসদস্যদের হাতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হন। ওই ঘটনায় চট্টগ্রামের জিওসি মেজর জেনারেল আবুল মঞ্জুর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করার পর তাকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়ে আলোচিত হয়েছিলেন ওসি কুদ্দুস। এর কয়েক মাস পরই তিনি ঢাকায় বদলি হয়ে আসেন। এরশাদ সরকারের সামরিক শাসন চলাকালেই ওসি কুদ্দুস আবারও ফুটবলারদের আটক করে সামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখি করে আলোচিত হয়েছিলেন। ফুটবলারদের শাস্তি নিয়ে ৪১বছর পরে প্রথমবার তিনি কোন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন।নীচে তার সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলোঃ-
মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। আশির দশকে ওসি কুদ্দুস হিসেবে তিনি ছিলেন আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা। মতিঝিল থানার ওসি থাকাকালীন ১৯৮২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা স্টেডিয়ামে মোহামেডান-আবাহনী ক্রীড়া চক্রের খেলাকে কেন্দ্র করে মাঠে গোলযোগ, আবাহনী ক্রীড়া চক্র ও জাতীয় দলের চার তারকা ফুটবলারকে গ্রেফতার করে সামরিক আদালতে হাজির করে আলোচিত হয়েছিলেন।
চার দশক আগে চার তারকা ফুটবলারদের রাতে ঘুম থেকে উঠিয়ে সামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখির ঘটনাটি ছিলো ঢাকার ফুটবল ইতিহাসের এক কলঙ্কময় ঘটনা হিসেবে আজও চিহ্নিত হয়ে আছে। সামরিক আদালতে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ওসি কুদ্দুসের বক্তব্য উপস্থাপন আজও শাস্তি পাওয়া ফুটবলারদের মাঝে দুর্ভিসহ স্মৃতি। তৎকালে আবাহনী ক্রীড়া চক্রের অধিনায়ক ফুটবলার কাজী আনোয়ার এরই মধ্যে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ১৯৮২ সালের ২১ সেপ্টেম্বরের স্মৃতিচারণে অভিযোগ করেছিলেন, ফুটবলারদের খেলার মাঠের মারামারি”র ঘটনাটিকে ওসি কুদ্দুস সামরিক আদালতে রাজনৈতিক রংয়ে রাঙ্গিয়ে উপস্থাপন করেছিলেন। ৪১ বছর পর বিষয়টি নিয়ে মুখোমুখি হই ওসি কুদ্দুসের।
প্রশ্নঃ১৯৮২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা স্টেডিয়ামে মোহামেডান-আবাহনীর খেলার মাঠের মারামারি ও ফুটবলারের গ্রেফতার করে সামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখি করার ঘটনাটি কি আপনার মনে আছে?
ওসি কুদ্দুসঃ চল্লিশ/বেয়াল্লিশ বছর আগের ঘটনা। আর মনে করতে চাই না। এতোদিন পর আপনি আবার মনে করিয়ে দিলেন? আমার মেমোরি থেকে ওই দিনের ঘটনাটি আমি তো হারিয়ে ফেলেছিলাম। আপনি আবার এতো বছর পরে মনে করাচ্ছেন। পুরো ঘটনাটির বিবরণ আমার এই ৭৫ বছর বয়সে এসে বিস্তারিত মনে করতে পারবো কিনা জানি না। তবে আপনি প্রশ্ন করলে হয়তো মনে করতে চেষ্টা করবো?
প্রশ্নঃ১৯৮২ সালে আপনি মতিঝিল থানার ওসি ছিলেন?
ওসি কুদ্দুসঃআমি মতিঝিল থানার ওসি নাকি ডিবিতে ছিলাম সঠিক মনে পড়ছে না।
প্রশ্নঃ১৯৮২ সালে ঢাকা স্টেডিয়ামে মোহামেডান-আবাহনীর খেলাকে কেন্দ্র করে মাঠে গোলযোগ হয়েছিলো?
ওসি কুদ্দুসঃ হ্যাঁ, মনে পড়ছে। আমি সম্ভবত মতিঝিল থানার ওসিই ছিলাম। ঢাকা স্টেডিয়ামে খেলার মাঠের নিরাপত্তার দায়িত্বও আমাদের থানারই ছিলো।
প্রশ্নঃ কি ঘটেছিলো সেই দিন মনে করতে পারেন?
ওসি কুদ্দুসঃযতটুকু মনে পড়ে সেই দিন খেলা শেষ হওয়ার আগ মূহুর্তে রেফারির একটি সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে আবাহনীর খেলোয়াড়েরা রেফারির ওপর চড়াও হলে মাঠে, স্টেডিয়ামের ভিতরে-বাহিরে গোলযোগ হয়। অনেক গাড়ি ভাংচুর জ্বালাও পোড়াও হয়।
প্রশ্নঃ এরপর?
ওসি কুদ্দুসঃকয়েক মাস হয় দেশে তখন সামরিক শাসন জারি করা হয়েছে। সেনাবাহিনী দেশের ক্ষমতা গ্রহণ করেছে। তাই সামরিক আইন চলাকালে এমন গোলযোগ মারামারির বিষয়টি শাসকদের কাছে ভাল ঠেকেনি। তাই প্রশাসনের ওপর থেকেই আমাদের কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়া হয়, জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। আমি মামলার বাদি ছিলাম, না তদন্ত কর্মকর্তা ছিলাম তা নিশ্চিত করে মনে করতে পারছিনা। সামরিক আদালতে আমিই বক্তব্য উপস্থাপন করেছিলাম এট মনে আছে।
প্রশ্নঃ কি বক্তব্য ছিলো? মনে করতে পারেন?
ওসি কুদ্দুসঃ সব মনে নেই বহু বছর আগের ঘটনা।
প্রশ্নঃ মনে করিয়ে দিচ্ছি, আপনি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে খেলার মাঠের গোলযোগ পরিকল্পিত ঘটনা এবং এর পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিলো এবং তৎকালীন আওয়ামী লীগসহ রাজনৈতিক দলগুলো সেনাশাসন মেনে নিতে পারেনি, তাই খেলার মাঠে পরিকল্পিতভাবে গোলযোগ করে তা ঢাকায় ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিলো, খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে আপনার এমন বক্তব্য ছিলো বলেই শাস্তি পাওয়া ফুটবলাররা বলেছেন।
ওসি কুদ্দুসঃ আসলে বুঝতেই পারছেন তখন দেশে ছিলো সামরিক শাসন। সরকার দেশের কোন বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করতে চায়নি।তাই রাতেই আমাদের কঠোর ভাবে নির্দেশ দেয়া হয় অভিযুক্ত খেলোয়াড়দের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে।মামলার স্বাক্ষী কারা কারা ছিলো তাও আমার মনে নেই।
প্রশ্নঃ যতটুকু মনে করতে পারেন বলুন?
ওসি কুদ্দুসঃওই সময় আদালতে মেজর শামস নামে একজন ছিলেন আরেক জনের নাম মনে করতে পারছি না।আর বিচারকের আসনে ছিলেন কর্নেল আনোয়ারুল আজিম। আর যতটুকু মনে পড়ে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবেই আমার বক্তব্য আদালতের সামনে উপস্থাপন করেছিলাম।
প্রশ্নঃ আপনি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে খুবই নেগেটিভ ভাবে রাজনৈতিক রং মিশিয়ে বক্তব্য দিয়েছিলেন?
ওসি কুদ্দুসঃদেখুন আমি নিজেও একজন ফুটবলার ছিলাম।মোহামেডানের সাবেক ফুটবলার আমান ভাইয়ের সঙ্গে আমার ভাল সম্পর্ক ছিলো।আবাহনীর খেলা আমার ভাল লাগতো।আমি দুই দলেরই খেলা নিয়মিত দেখতাম।
প্রশ্নঃ আপনি একজন খেলোয়াড়, ফুটবল প্রেমিক হওয়া সত্বেও খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এমন নেগেটিভ বক্তব্য দিয়েছিলেন কেন? পেছনে কি অন্য কোন মহলের চাপ ছিলো?
ওসি কুদ্দুসঃদেখুন দেশে তখন সামরিক শাসন চলছে।সেনাবাহিনী কখনোই চাইবে না দেশে কোন অরাজকতা হোক।তাই প্রশাসন কঠোর ভাবে দমনের নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো।
প্রশ্নঃসামরিক শাসকদের ধারনা সম্পর্কে আপনি তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে কিছু বুঝতে পেরেছিলেন?
ওসি কুদ্দুসঃ আমি যতটুকু তাদের বুঝতে পেরেছিলাম ওরা হয়তো খেলার মাঠের ঘটনাটি রাজনৈতিক আন্দোলন যোগসুত্র খোঁজার চেষ্টা করেছে।ততকালীন সেনা সরকার হয়তো ভেবে ছিলো এই মাঠের গোলযোগ কাজে লাগিয়ে কোন মহল রাজনৈতিক আন্দোলনের সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে চায়।তাই ঘটনাটি দ্রুত আইনের আওতায় এনে খেলোয়াড়দের বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছিলো।
প্রশ্নঃ খেলার মাঠের মারামারি কে রাজনৈতিক রং দেয়া কতটুকু যৌক্তিক ছিলো?
ওসি কুদ্দুসঃতদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে ওই সময় সেনাশাসকরা যা চাইবে আমাদের তাই করা ছাড়া কোন উপায় ছিলো না।আমাদের প্রতি চাপ ছিলো স্টেডিয়ামের গোলযোগ সৃস্টিকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার।
প্রশ্নঃ আপনারা তাই করেছেন? ওসি কুদ্দুসঃ আমরা তাই করতে বাধ্য ছিলাম বলা যায়।কারন সেনাশাসকরা চায় না কোন বিশৃঙ্খলা। সেটা মাঠে হোক আর রাস্তায় হোক।
প্রশ্নঃআপনি বলেছেন আপনি একজন সাবেক ফুটবলার। মোহামেডান-আবাহনী দুই দলের খেলাই আপনি দেখতেন।আপনি পেশাদারীত্বের বাহিরে খেলার মাঠের গোলযোগ কে কেন্দ্র করে দেশের জাতীয় দল ও জনপ্রিয় আবাহনী ক্রীড়া চক্রের খেলোয়াড়দের রাতে ধরে এনে সামরিক আদালতে বিচার করার পেছনে কি কারো কোন ক্লাব বা খেলোয়াড়দের প্রতি প্রতিহিংসা বা ব্যক্তি শত্রুতা ছিলো বলে আপনার কাছে মনে হয়েছে?
ওসি কুদ্দুসঃদেখুন খেলোয়াড়দের ধরে আনা,স্বাক্ষীদের আদালতে হাজির করার দায়িত্ব ছিলো অভিযুক্তদের যার যার অবস্থান এবং বাসস্থানের ঠিকানা সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের।যতটুকু মনে পড়ে আমি তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের শাস্তির আওতায় আনতে আমাকে বা আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কে যা যা করা দরকার আমরা তাই করেছিলাম।সন্ধ্যায় খেলার মাঠে গোলযোগ, রাতেই মামলা,অভিযুক্তদের আটক করে আদালতে হাজির করা,ঘটনার তদন্ত করে সামরিক আদালতে তার উপস্থাপন করা মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে এই কাজগুলো করা খুবই দুরূহ ব্যাপার ছিলো। কিন্তু এরপরও আমাদের করতে হয়েছিলো।তবে কোন প্রতিহিংসা মনে হয়নি।
প্রশ্নঃমাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে এতো দ্রুত সময়ে কোন মামলার তদন্ত কাজ কি স্বচ্ছতার সঙ্গে করা যায়?
ওসি কুদ্দুসঃআসলে ওই সময়ের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতার আলোকেই আমাদের করতে হয়েছিলো।স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্ত এতো কিছু ভাববার মতো সময় টুকুও ছিলো না।ওরা মাঠে গোলযোগ করেছে ওদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে উপরের এই নির্দেশনা বাস্তবায়নের আইন অনুযায়ী আমাদের যা যা করার আমরা তাই করেছিলাম।মনে রাখতে হবে তখন দেশে সেনাশাসন চলছিলো।
প্রশ্নঃক্লাব বা খেলোয়াড়দের প্রতি কারো কোন প্রতিহিংসা চরিতার্থের বিষয় ছিলো বলে কি তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে আপনার কাছে মনে হয়নি?
ওসি কুদ্দুসঃ না।তবে পরে আমি বুঝতে পেরেছিলাম ততকালীন সেনাশাসক এরশাদ সরকার ধারণা করেছিলো খেলার মাঠের উছিলায় কোন রাজনৈতিক দল বা কোন মহল সরকার বিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে খেলার মাঠ কে ব্যবহার করছে কিনা,এমন ধারণা থেকে দ্রুত খেলোয়াড়সহ ওই দিনের ঘটনায় ঢাকা স্টেডিয়াম ও আশপাশ থেকে আটক সকল কেই সামরিক আদালতে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছিলো।কিন্তু পরে সরকার হয়তো বুঝতে পেরেছিলেন বিষয় টি আসলে ফুটবল ও মাঠ কেন্দ্রিক। এতে কোন রাজনীতি নেই বা কোন রাজনৈতিক মহলের উসকানিও ছিলো না।তাই সরকার খেলোয়াড়দের মুক্তি দেয় এবং সালাউদ্দিন কে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা দিতেও দেখেছিলাম।
প্রশ্নঃ ফুটবল মাঠের ঘটনাকে কেন্দ্র করে খেলোয়াড়দের কারাগারে প্রেরনের বিষয়টি নিয়ে কখনো কি একজন ফুটবলার ও ক্রীড়াপ্রেমিক হিসেবে আপনার মধ্যে অনু সুচনা ছিলো?
ওসি কুদ্দুসঃআমি তো ৪০/৪২ বছর আগের ঘটনা ভুলেই গিয়েছিলাম।তবে হ্যা ওই সময় খেলোয়াড়েরা যেমন ঘটনার শিকার ছিলো।আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও পরিস্থিতির শিকারে আমাদের উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হয়েছিলো।দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া এতো বছর পর আর কি করার আছে বলুন? যদিও এরপর ফুটবলারের সঙ্গে আমাদের দেখা ও কথাও হয়েছিলো।
ওসি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ১৯৮৫ সালে নারায়নগঞ্জের এএসপি থাকাকালীন সময়ে এসপি”র একটি অন্যায় আদেশের প্রতিবাদে চাকরি থেকে পদত্যাগ করে ব্যবসা শুরু করেন। এরপর তিনি বাংলাদেশ পোষাক রপ্তানিকারক এসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। দুই মেয়ে ও একটা পুত্র সন্তানের জনক। বর্তমানে তিনি গুলশানে বসবাস করেন।তার নিজের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কথা হয় সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনুষ্ঠানস্থলেই।
সামরিক আদালতে ফুটবলার আনোয়ারের বিচারের অজানা কথা
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে হারিয়ে যাওয়া ফুটবলার বাবুল গুমের মর্মস্পর্শী কাহিনী
মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া সাংবাদিক খন্দকার তারেকঃ ক্রীড়াঙ্গনের জীবন্ত দলিল
ক্রীড়াঙ্গনে আজিমপুর কলোনীঃ জুডো কন্যা সুমির সাফল্যের গল্প
৫১ বছর পর পরিচয় উদঘাটন: বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার প্রতিরোধে পুলিশ নয়, প্রথম শহীদ ফুটবলার খোকন
ষাটের দশকে ফুটবলে খ্যাপের ওস্তাদ ফায়ারসার্ভিসের বিমল দাদা এখন ইতিহাসের সাক্ষী
শোকাবহ আগস্ট : আবাহনীর খেলোয়াড়দের রাতের অন্ধকারে অনুশীলন করতে হতো
পঞ্চাশ দশকঃ কায়দে আজম ট্রফিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেটার মিন্টুর গল্প
ফুটবলার ইকবালের স্বপ্ন ভেঙেছে একটি রাফ টেকলিং
গ্যালারি মাতানো পাগলা মুজিবর আবাহনী সমর্থক হওয়ার পেছনের গল্প – CTG SANGBAD24
বাংলাদেশের ফুটবলে ভুলে যাওয়া নাম সত্তুর দশকের শার্প শ্যুটার সুলতান – CTG SANGBAD24
ঢাকার ফুটবল উন্মাদনাঃ কসাইদের মোহামেডান আর রহমতগঞ্জের ডাইলপট্টির কথা – CTG SANGBAD24
বাংলাদেশের প্রথম ফুটবল লীগে আবাহনীর খেলোয়াড় টিপু’র দূর্বিষহ স্মৃতি – CTG SANGBAD24
পঞ্চাশের দশকে ঢাকার ফুটবলে রক্ষণ ভাগের দুই প্রহরীর গল্প – CTG SANGBAD24
ফুটবলার তৈরীর পাঠশালা গ্রামীণ জনপদ, এখানে নজর দিতে হবে : আসকর খান বাবু – CTG SANGBAD24