ক্রীড়াঙ্গনে আজিমপুর কলোনীঃ জুডো কন্যা সুমির সাফল্যের গল্প
ঢাকার আজিমপুর কলোনীর সন্তানদের বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সাফল্যের শেষ নেই। কলোনি প্রতিষ্ঠার পৌনে একশ বছরে বহু ক্রীড়াবিদের জন্ম ও শৈশব এই কলোনিতে। স্বাধীনতার পর কলোনির সন্তানদের মাঝে খেলাধূলায় নতুন জাগরণ তৈরী হয়। ওই সময় উন্মুক্ত মাঠের খেলাধূলা ছাড়াও ইনডোর গেমসহ আত্মরক্ষার জুডো-কারাতেও ছেলে-মেয়েদের অংশগ্রহণ শুরু হয়। বিশেষ করে মেয়েরা সাহসিকতার সঙ্গে রক্ষণশীল সামাজিকতার বন্ধন ছিন্ন করে টেবিল টেনিস, জুডো-কারাতে, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল, ক্রিকেট খেলতে মায়ের আঁচলের নীচ থেকে খেলার মাঠে নেমে আসেন। ছেলেরা অবাধে যেকোন খেলায় অংশগ্রহণ করলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে নানা প্রতিবন্ধকতা ছিলো। এরপরও থেমে থাকেনি আজিমপুর কলোনীর সন্তানদের ক্রীড়াঙ্গন বিচরণ।
বাংলাদেশের জাতীয় ও টৃর্ণামেন্টসহ জুডোতে ৪বার চ্যাম্পিয়ন ও ৩বার রানার্সআপ হয়ে আজিমপুর কলোনীর মেয়েদের সাফল্যের পথপ্রদর্শক ছিলেন সাবরিনা আহমেদ সুমি। চার দশকেরও বেশী সময়ে আগের কথা। সিটিজি সংবাদ’র সাথে আলাপচারিতায় সাবরিনা সুমি জুডোতে তার সাফল্যের বর্ণনায় বলেন, আমি প্রথম ট্রেনিং শুরু করি ১৯৭৭ সনে। তখন আমি অগ্রণী স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ি।আমাদের প্রথম কোচ ছিলেন মইনুল আহ্সান বাদল ভাই ( যিনি দীর্ঘদিন প্রবাস জীবন যাপন করে আসছিলেন। অতি সম্প্রতি তিনি আমেরিকাতেই পরলোক গমন করেন)। বাংলাদেশী জুডো প্রশিক্ষকদের মধ্যে নিঃসন্দেহে এযাবৎ সেরাই বলা যায় বাদল ভাইকে। ওনি কোচ হিসাবে যেমন দক্ষ ছিলেন, মানুষ হিসাবেও ছিলেন অনুকরণীয়। সবাই ওনাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন। ওনার কাছে প্রায় ১ বছর প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর আমাদের সুযোগ হয় কিংবদন্তি জাপানী জুডো কোচ শিনরো কিকুচি (পরবর্তিতে বৈবাহিক কারনে পদবী বদলের পর যিনি শিনরো ফুজিতা নামে পরিচিত ও বিশ্ব নন্দিত।) কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নেয়ার। জাপানের কোদোকান জুডো ইনস্টিটিউটকে বলে “জুডোর মক্কা”, ফুজিতা সেনসাই কোদোকানের স্বনাম ধন্য কোচ। জুডোকে বিশ্বব্যাপি এগিয়ে নেয়ার, জনপ্রিয় করবার এক সুনিপুন কারিগর ছিলেন। আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান এমন একজন গুরুর কাছে এক বছর টানা প্রশিক্ষণ নেয়ার সুযোগ পাওয়ায়। ওনার সাথে বাদল ভাইও ছিলেন পুরো সময়। এর পর কয়েক দফায় ফুজিতা সেনসাই এসেছেন বাংলাদেশে, আমাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। ওনিও ছিলেন অত্যন্ত উঁচুমানের প্রশিক্ষক এবং অত্যন্ত অমায়িক মানুষ। এর পরবর্তিতে আমি/ আমরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি সেনসাই, ইয়োশি হিকো এন্দো’ র কাছে। এন্দো সেনসাই পুরদস্তুর বাংলা ভাষা শিখে বাংলাদেশে আসেন। উনিও অত্যন্ত উঁচুমানের একজন প্রশিক্ষক ছিলেন। আমার জুডোতে যতটুকু অর্জন তার কৃতিত্বের দাবিদার এই তিন জন প্রশিক্ষক। শ্রদ্ধেয় বাদল ভাই আমেরিকা প্রবাসী হলে সেলিম ভাইয়ের কাছেও আমরা অল্পবিস্তর প্রশিক্ষণ নিয়েছি। শিক্ষকদের বাইরে আমার প্রয়াত মা, বাবা, দুই বোন ও একমাত্র ভাই আমাকে প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়েছে। আমার প্রতিটি কোচ, জুডোকার কাছে আমি ঋনি। তাদের সাহায্য সহযোগিতা না থাকলে আমি ভালো জুডোকা কখনও হতে পারতাম না। ক্লাসের সর্বকনিষ্ঠ হওয়ায় প্রশিক্ষক, সাথী জুডোকারা প্রত্যেকেই ছিলেন আমার প্রতি যত্নশীল ও সহযোগি মনোভাবাপন্ন।
আরেকজনের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, তিনি শ্রদ্ধেয় ভাতৃপ্রতিম জালাল আহমেদ চৌধুরী ( সদ্য প্রয়াত, বরেণ্য ক্রিকেট কোচ/ ক্রীড়া সাংবাদিক)। অত্যন্ত স্নেহশীল এই বড় ভাইটি আমাকে সবসময় ভালো খলোয়াড় হবার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতেন। এর বাইরে ছিলো এবং আছে একদল খেলা পাগল বন্ধু বান্ধব, যারা প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়েছে আর খেলার ভালো ফলকে সেলিব্রেট করেছে…আমি এগিয়ে গেছি দীর্ঘ পথ। আজিমপুর কলোনির কন্যা জুডোকা সাবিনা আহমেদ সুমি এভাবেই বলছিলেন তার সাফল্যের শুরুটার পেছনের গল্প।
সাবরিনা আহমেদ সুমি বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমার একটু ভিন্ন রকম চ্যালেন্জিং কিছু করবার শখ ছিলো। সেই থেকেই জুডোতে আসা। ক্রীড়া ও সংস্কৃতিবান্ধব পরিবারে জন্ম নেয়া ও বেড়ে ওঠাতে একটা বাড়তি advantage অবশ্যই ছিলো। তবে আমার বাবা এবং মা ( দুজনই আজ প্রয়াত) মনে প্রাণে চাইতেন আমি উচ্চাঙ্গ সংগীত শিখি। আমাদের পরিবারে এর চর্চা ও কদর দুটোই ছিলো অত্যন্ত বেশী! বাড়ীতে গানের মাষ্টার মশাইও আসতেন…কিন্তু আমার মন অন্যত্র, মাঠে, খেলায়! তাই বহু কষ্টে মাকে রাজি করাই আমাকে গান বাদ দিয়ে জুডোর ট্রেনিং এ অংশ নিতে দিতে। এটি ছিলো ১৯৭৭ সনের শেষের দিকে। পাশের বাড়ীর বন্ধু নাহিদা রহমান (মুনমুন), শ্রদ্ধেয় বড় বোন ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু হীরু আপা আমাদের তিন জনকে নিয়ে আমার মা অত্যন্ত উৎসাহের সাথে প্রতিদিন দুপুরে প্র্যাকটিসে নিয়ে যেতেন। আমরা ছিলাম জুডোতে মেয়েদের তৃতীয় ব্যাচ, এই ব্যাচেই ছিলো সব চেয়ে বেশী শিক্ষার্থী। সেই সময়ে জুডো একটি অজনপ্রিয় ও অপ্রচলিত খেলা ছিলো।
আমার মা আমার প্রচন্ড ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। মা এবং বাবা দুজনেই বলেছিলেন, তোমার কথা যখন আমরা রেখেছি, তোমাকেও আমাদের কথা রাখতে হবে। অনেকগুলো খেলা একসাথে না খেলে বরং একটা খেলাকে বেছে নাও আর সেটাতে সেরা হও। আমি তাঁদের কথা রাখতে সচেষ্ট হয়েছি। ধীরে ধীরে নিজ লক্ষ্য স্থির রেখে, নিয়মিত একাগ্রভাবে অনুশিলন করে। আমার মা তাঁর দুপুরের বিশ্রামের কথা কখনও ভাবেননি। অক্লান্তভাবে আমাকে নিয়ে প্রতিদিন ছুঁটেছেন, ম্যাটের পাশে বসে থেকেছেন।প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়েছেন ভালো জুডোকা ও ভালো মানুষ হবার জন্য। আমি শুধু চেষ্টা করেছি, মা আর বাবার কথা রাখতে।
আজিমপুর কলোনী কন্যা সাবরিনা আহমেদ সুমি বললেন,আমি ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থার(ডিডিএসএ) হয়েই জাতীয় ও টুর্নামেন্ট গুলোতে অংশ নিয়েছি। ঢাকা জেলা দলের সেই সময়ের কর্মকর্তা আবুল খায়েরের (মহান আল্লাহ্ ওনাকে নেক হায়াত দান করুন) অবদান ও আন্তরিকতার কথা উল্লেখ করে সুমি বলেন, আমার আম্মা সবসময় খায়ের চাচাকে বলতেন, আপনি সাহায্য না করলে এই উজ্জ্বল মেয়েগুলোর দল নামাবে কি করে, পদকতো পাবে আপনার ঢাকা জেলা দলই !! ওনি পরম মমতার সাথে সেই কথা রেখেছেন দীর্ঘ দিন। তখন ফুটবল, ক্রীকেট ছাড়া অন্য খেলাগুলোর পৃষ্ঠপোষক পাওয়া যেতোনা। আর জুডোর মত অপ্রচলিত, অজনপ্রিয় খেলায় পৃষ্ঠপোষক পাওয়া দুষ্কর ছিলো। জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দিন দল আমাদের দুপুরে লান্চ খাওয়াতো, আমরা তাতেই মহা খুশী থাকতাম। আর দীর্ঘদিন খেলার পর একবার ঢাকা জেলার পক্ষ থেকে ট্র্যাকসুট দেয়া হয়েছিলো। সেটা পেয়েই আমাদেরতো আনন্দের সীমা ছিলোনা। সেই ট্র্যাকস্যুটটি আমি অনেক বছর আমার সংগ্রহে রেখেছিলাম,স্মৃতি হিসাবে। আমদের সময়টাই ছিলো এই রকম, আমরা অনেক অল্পতেই খুশী থাকতাম, আনন্দিত হতাম।
জুডো কন্যা সুমি তার স্মরণীয় খেলার স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমার প্রতিটি প্রতিযোগিতাই ছিলো আমার জন্য স্মরণীয় ও উপভোগ্য। তবে ১৯৮৪ সালের জাপান কাপ জুডো র গুরুত্ব কিছুটা বেশী। এই প্রতিযোগিতার কয়েকমাস আগে প্র্যাকটিসের সময় আমার হাতের কব্জি ভেঙে যায়। হাতে ৪ মাস প্লাস্টার রাখতে হয়। এই সময়টা আমি একেবারে প্র্যাকটিস থেকে বিরত থাকতে বাধ্য হই। প্র্যাকটিসের সময় ম্যাটের পাশে বসে অন্যদের খেলা দেখতাম। এই জাপান কাপ খেলাটি ১৯৮৪ র সেপ্টেম্বর মাসে বার্মায় ফ্রেন্ডশিপ জুডোর জন্য সিলেকশনের জন্য নির্ধারিত ছিলো। তাই এতে খেলা আর চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছাড়া আমার কোন পথ ছিলো না। কোচ এনদো সেনসাই আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, “তুমি হাতের এই অবস্থা নিয়ে খেলতে আর চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে?!“ আমার ছিলো অসীম মনোবল আর সৃষ্টিকর্তার উপর অগাধ বিশ্বাস। আমি সেনসাইকে আশাহত হতে দেইনি। করুনাময়ের অশেষ কৃপায় বৈতরণী পার হয়েছিলাম। চ্যাম্পিয়ন হয়ে জাতীয় দলের সাথে ইয়াংগুন সফর করতে পেরেছিলাম।
সুমি বলেন, আমাদের সময় জুডোতে আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ছিলো। এখন সেই সমস্যা নাই। বর্তমানে অন্যান্য খেলার মত জুডোতেও প্রচুর সম্ভাবনা আছে। তাই অনেক জুডোকাও তৈরী হচ্ছে। ফেডারেশনের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক (প্রাক্তন জাতীয় জুডো চ্যাম্পিয়ন কোচ, আমার জুডোর ম্যাটের সঙ্গী, ঘনিষ্ঠ বড়বোনসম বন্ধু) কামরুন নাহার হীরু, ফেডারেশনের বিভিন্ন কার্যক্রম, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি গ্রহণের মাধ্যমে ফেডারেশনের কার্যক্রম সচল রেখেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে সাবরিনা আহমেদ সুমি বিবাহিত। স্বামী এম নাসিরুল হোসেন ( লিটন)ও খেলাধূলার সাথে জড়িত ছিলেন এবং আছেন। তিনি ঢাকা প্রিমিয়র ডিভিশনে, আজাদ বয়েজ, ইয়ং পেগাসাস, আবাহনী, সূর্য তোরণ, গুলশান ইয়ুথে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসাবে দীর্ঘ সময় ক্রিকেট খেলেছেন। এখনও নিয়মিত হলিডে ক্রিকেট খেলে থাকেন। তাদের একমাত্র কন্যা শ্রেয়া হোসেন যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা শেষ করে( বিজনেস ও ফাইন্যান্স) অস্ট্রেলিয়াতে স্বামীর সাথে বসবাস করছে এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে।
এক নজরে সাবরিনা আহমেদ সুমি
১৯৭৯ ও ১৯৮০ সালে আজিমপুর অগ্রণী স্কুলের হয়ে ইন্টার স্কুল টেবিল টেনিসে চ্যাম্পিয়ন।
১৯৮০ ঢাকা মেট্রোপলিশ টেবিল টেনিস লীগে ইয়াং প্যাগাসাসের হয়ে লীগ রানার্সআপ।
১৯৮২ সালে আজিমপুর ইয়াং স্টার ক্লাবের উন্মুক্ত টেবিল টেনিসে সিঙ্গেল ও মিক্সড ডাবলসে চ্যাম্পিয়ন।
১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে জাতীয় জুডোতে দুই বার চ্যাম্পিয়ন।
১৯৭৯ সালে ন্যাশনাল স্পোর্টস উইক জুডোতে টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন।
১৯৮৪ সালে জাপান কাপ জুডোতে চ্যাম্পিয়ন।
১৯৭৮,১৯৮০,১৯৮১ ও ১৯৮২ সালে জাতীয় জুডোতে রানার্সআপ।
১৯৭৮ সালে তৃতীয় জাপান কাপ জুডোতে রানার্সআপ।
১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টার ডিপার্টমেন্ট(আইন বিভাগে) টেবিল টেনিসে চ্যাম্পিয়ন।
প্রশিক্ষণঃ
১৯৭৮ ও ১৯৭৯ সালে জাপানী কোচের অধীনে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
১৯৮২ ও ১৯৮৩ সালে জাপানি কোচের অধীনে দুটি জুডো ক্লিনিকে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে বিশেষ জুডো ক্লিনিক সহ ইন্দো-বাংলা জুডো ক্লিনিকে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৯৪ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জুডো প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৯৮ সালে অলিম্পিক সলিডারিটি কোর্সে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ জুডো দলের হয়ে মায়ানমার সফর করেন।
হ্যান্ডবলঃ
১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে আর্মি উইমেন্স মেডিকেল টিমের হয়ে ঢাকার হ্যান্ডবল লীগে অংশগ্রহণ করেন।
সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডঃ
- ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশনের সদস্য।
- ২০১০ থেকে ২০১২ বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশনের জয়েন্ট সেক্রেটারি এবং খেলোয়াড় বাছাই কমিটির অন্যতম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মহিলা উইংয়ের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- ২০০৩ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার কার্যনির্বাহী সদস্য এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের মহিলা উইংয়ের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
৫১ বছর পর পরিচয় উদঘাটন: বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার প্রতিরোধে পুলিশ নয়, প্রথম শহীদ ফুটবলার খোকন
ষাটের দশকে ফুটবলে খ্যাপের ওস্তাদ ফায়ারসার্ভিসের বিমল দাদা এখন ইতিহাসের সাক্ষী
শোকাবহ আগস্ট : আবাহনীর খেলোয়াড়দের রাতের অন্ধকারে অনুশীলন করতে হতো
পঞ্চাশ দশকঃ কায়দে আজম ট্রফিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেটার মিন্টুর গল্প
ফুটবলার ইকবালের স্বপ্ন ভেঙেছে একটি রাফ টেকলিং
গ্যালারি মাতানো পাগলা মুজিবর আবাহনী সমর্থক হওয়ার পেছনের গল্প – CTG SANGBAD24
বাংলাদেশের ফুটবলে ভুলে যাওয়া নাম সত্তুর দশকের শার্প শ্যুটার সুলতান – CTG SANGBAD24
ঢাকার ফুটবল উন্মাদনাঃ কসাইদের মোহামেডান আর রহমতগঞ্জের ডাইলপট্টির কথা – CTG SANGBAD24
বাংলাদেশের প্রথম ফুটবল লীগে আবাহনীর খেলোয়াড় টিপু’র দূর্বিষহ স্মৃতি – CTG SANGBAD24
পঞ্চাশের দশকে ঢাকার ফুটবলে রক্ষণ ভাগের দুই প্রহরীর গল্প – CTG SANGBAD24
ফুটবলার তৈরীর পাঠশালা গ্রামীণ জনপদ, এখানে নজর দিতে হবে : আসকর খান বাবু – CTG SANGBAD24