চন্দনাইশ থানার পুলিশ মোবাইল প্রযুক্তির সহায়তায় অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার ১ আসামিকে ভিকটিমসহ আটক করেছে। আটক আসামির নাম মো. আরাফাত (১৯)।
শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃত আরাফাত উপজেলার দেওয়ানহাট পূর্ব হাছনদন্ডি গ্রামের আবদুল ছালামের পুত্র।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ইখতিয়ার হোসেন জানান, গত ১ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ৮টার দিকে উপজেলার পূর্ব হাছনদন্ডি এলাকা থেকে মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণীতে পড়ুয়া ১৪ বছরের এক কিশোরী নিখোঁজ হয়। ওইদিন রাতে নিখোঁজ কিশোরীর পিতা বাদি হয়ে চন্দনাইশ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি দায়ের করেন। তিনি বলেন, “ডায়েরি দায়েরের পর মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপহরণকারী ও ভিকটিমের অবস্থান নিশ্চিত হই এবং ১০ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ভোররাতে অভিযান চালিয়ে পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়।”
চন্দনাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আনোয়ার হোসেন জানান, এ ঘটনায় অপহরণ ও ধর্ষণ মামলা দায়েরের পর আটককৃতকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয় এবং ভিকটিম কিশোরীকে তার পিতার জিম্মায় দিয়ে দেয়া হয়।