ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর প্রভাব থেকে জনজীবন নিরাপত্তা ও রক্ষার্থে বাঁশখালী উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা রোববার (২৬ মে) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত হয়।
এ সময় ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকা থেকে জনগনকে সরিয়ে আনা, উপকূলীয় এলাকায় মাইকিং করা, লোকজনদের নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
এছাড়া বাঁশখালীর উপকুলীয় ছনুয়া, খানখানাবাদ, সরল গন্ডামারা, বাহারছড়া, শেখেরখীল ও পুইছড়ি এলাকার জনগনকে সাগর এলাকা থেকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া এবং পুকৃরিয়া, সাধনপুর, কালীপুর ও বৈলছড়ি এলাকার জনগনকে পাহাড়ি এলাকার ভূমিধস ঝুঁকি থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।
এ সময় সহকারি কমিশনার (ভুমি) আবদুল খালেক পাটোয়ারী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা প্রকৌশলী কাজী ফাহাদ বিন মাহমুদ, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম ভূইয়া শাওন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হারুন মোল্লা, উপজেলা যুব কর্মকর্তা মোঃ শওকতুজ্জামান, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কুহেলিকা সরকার, উপজেলা বিআরডিবি কর্মকর্তা মো. এনামুল করিম, শীলকূপ ইউপি চেয়ারম্যান কায়েশ সরওয়ার সুমন, পল্লী কর্মসংস্থান ব্যাংকের ম্যানেজার মো. জসিম উদ্দিন, উপজেলা জনস্বাস্থ্য উপ প্রকৌশলী সনজিব কুমার সরকার, উপজেলা রিসোর্স সেন্টার এর কর্মকর্তা মো. সেলিম উদ্দিন, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা প্রতিনিধি, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার প্রতিনিধি, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রকৌশলী লিপটন ওম, সিপিপি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সমন্বয়কারী ও ইপসার প্রতিনিধি কল্যাণ বড়ুয়া, উপজেলা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচী (সিপিপির) দায়িত্বরত অপারেটর মিঠু কুমার দাশ সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভায় উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ দপ্তর ও এলাকার সার্বিক বিষয়ে তথ্য প্রদান করেন, সবাইকে সতর্ক এবং নিরাপদে সরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের আহবান জানান।