চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ছয়টি নৌ-যুদ্ধের মহানায়ক নৌ-কমান্ডো আবু মুছা চৌধুরীকে রাষ্ট্রীয় ভাবে সম্মান ও স্বীকৃতি দেয়া সময়ের দাবী। কারণ ১৬/১৭ বছরের স্কুল পড়ুয়া এই বীর যুদ্ধা অসীম সাহসিকতায় অপারেশন জ্যাকপট ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং পাকিস্তানী বাহিনী অসহায় হয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। তাই আবু মুছা চৌধুরীর স্মৃতি ধরে রাখতে এই অঞ্চলে সড়কের নাম করণ, শিক্ষাবৃত্তি ও মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলার মতো মহতি উদ্যোগকেও স্বাগতম।
বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিকালে নৌ-কমান্ডো আবু মুছা চৌধুরীর স্মরণে নারায়ণহাট শিক্ষা কমপ্লেক্স মাঠে নাগরিক শোক সভায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
নারায়ণহাট ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর মাহমুদ এর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক ছিলেন, স্থানীয় সরকার চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) ও পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। আলোচক ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব এবং বাফুফে ডিসিপ্লিনারী কমিটির চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দীন, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব মোঃ শওকত আকবর, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ নুরুল করিম, বিজিএমইএ সাবেক প্রথম সহ-সভাপতি মোঃ নাসির উদ্দিন, বিআউডিএস বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. মোহাম্মদ ইউনুস, টেক্সাস এ. অ্যাড.এম ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, আমেরিকার অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ড. ফটিক নাথ, ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাব্বির রাহমান সানি, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, নারায়ণহাট কলেজিয়েট স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের, মাওলানা জসিম উদ্দিন, লেখিকা রোমানা নাওয়ার প্রমুখ।