সৃজনশীল শিল্প সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠন রাউজান সাহিত্য পরিষদের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি দৈনিক আজাদীর বার্তা সম্পাদক দিবাকর ঘোষ বলেন, সাহিত্য শিল্পের একটি অংশ। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হচ্ছে সাহিত্য।
তিনি আরও বলেন, সাহিত্য কে বলা হয় মানব ও সমাজ জীবনের দর্পণ বা প্রতিচ্ছবি। মানবজীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে সাহিত্যের বিকাশ ঘটে। সাহিত্যে মানব মনের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা এবং মানবজীবনের শাশ্বত ও চিরন্তন অনুভূতি প্রতিফলিত হয়।
সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ইমনের সভাপতিত্বে শুক্রবার (১০ নভেম্বর) কালচারাল পার্কে অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন নোয়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ সৈয়্যদ উদ্দিন আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন কালচারাল পার্কের প্রতিষ্ঠাতা নান্টু বড়ুয়া, দক্ষিণ রাউজান শিক্ষক সমিতির সভাপতি অমল চন্দ্র দাশ, নোয়াপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. জানে আলম,;চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ মুজিবুর রহমান, দৈনিক প্রথম আলো রাউজান প্রতিনিধি এস এম ইউসুফ উদ্দিন।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক নেজাম উদ্দীন রানার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি মো. জিয়াউর রহমান, পলাশ মজুমদার, শাহেদুর রহমান মোরশেদ, মো. নাজিম উদ্দীন, মাওলানা সৈয়্যদ আব্দুল্লাহ রশিদী, শেখর ঘোষ আপন, মো. কামাল উদ্দিন, যিশু সেন, সাংবাদিব মো. আরফাত হোসাইন, এডভোকেট রোকনুল ইসলাম, বিটু দে, মোহাম্মদ সাইমন, রুবেল চৌধুরী, প্রিয়ম দে, রাজিব ভট্রাচার্য,শীব নারায়ন চৌধুরী, সুপ্রিয়া শীল, ফেরদৌস বেগম নিশু, ফয়সাল হাসান নিরব, রেজাউল আলম, মিলন বৈদ্য, আকলিমা আকতার, উত্তম চক্রবর্তী, ঋত্বিক দেওয়ানজী, অন্তরা দেওয়ানজী, অর্পিতা বিশ্বাস, মৌমিতা বিশ্বাস প্রমূখ।
জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে মনোজ্ঞ নৃত্য পরিবেশন করেন কালচারাল পার্কের শিল্পীবৃন্দ।