উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালি খেলার মাঠ এলাকায় অবৈধ ফার্মেসিতে চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছে ফরিদ আলম প্রকাশ (রোহিঙ্গা ডাক্তার ফরিদ) ।
রোহিঙ্গা ডাক্তার ফরিদ ৯ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি – ১০ ব্লক বসাবাস করে।
সুত্রমতে, ফরিদ রোহিঙ্গা হলে ও কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে নিজস্ব ঘর ফার্মেসির আড়ালে রয়েছে তার বৃহৎ ইয়াবা ব্যবসা ,সে বিশ লক্ষ টাকা পুঁজি খাটিয়ে একজন বাংলাদেশীর লাইসেন্স ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে এই অবৈধ ফার্মেসি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঘুমধুম এলাকার তারেক হোসাইন নামে ফার্মেসি লাইসেন্স নিয়ে চালাচ্ছে রোহিঙ্গা ফরিদ ডাক্তার।
উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তার ফার্মেসি রয়েছে, কাস্টমস এলাকার ঘুমধুমের বাংলাদেশী একজন ছেলে হচ্ছে তার ইয়াবা সহযোগী যার লাইসেন্স ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে তার অবৈধ ফার্মেসি, এই ফরিদের সমস্ত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতা, তার সবচেয়ে বড় কৌশল তার এই ঔষুধ ব্যবসা তার এই বুদ্ধির সহযোগী হচ্ছে ঘুমধুমের তারেক হোসাইন নামের এই বাংলাদেশী ছেলে।
স্থানীয়দের অভিমত একজন রোহিঙ্গা হয়ে কিভাবে কাঁটাতারের বাহিরে ডাক্তার সেজে রোগী দেখতেছেন।
এই রোহিঙ্গা ইয়াবা ফরিদ ও তার সহযোগী কাস্টমস ঘুমধুমের তারেক হোসাইনকে গ্রেফতারের মধ্যে বেরিয়ে আসবে তার সমস্ত অপকর্ম ও ইয়াবার মূল আস্তানা।
তার পেছনে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি তাকে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসা জন্য স্থানীয়রা জোর দাবি জানিয়েছেন।
এই ব্যপারে জানতে চাইলে পালংখালীর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, স্থানীয়দের লাইসেন্স নিয়ে অনেক রোহিঙ্গা অবৈধ ফার্মেসি চালিয়ে যাচ্ছে এই ব্যপারে তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
তিনি আরও জানান উখিয়ার বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবৈধভাবে ফার্মেসি দিয়ে শত শত রোহিঙ্গারা হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা ঐ সব রোহিঙ্গাদের বৈধ কোন ফার্মেসী লাইসেন্স নেই।