এপেক্স ক্লাব অব লামা ও মাতামুহুরি সিটি’র আত্মপ্রকাশ

এপেক্স ক্লাব লামা ও মাতামুহুরি সিটি এপেক্স ক্লাব নামে নতুন দুটি ক্লাবের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ২৯ডিসেম্বর সন্ধ্যায় চকরিয়ার ধান সিঁড়ির কনফারেন্স বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ক্লাব দুটির অভিষেক হয়।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে এপেক্স ক্লাব অব চকরিয়ার প্রেসিডেন্ট মোঃ সাইদুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপেক্স বাংলাদেশ ন্যাশনাল এর প্রেসিডেন্ট এপেক্সিয়ান রুহুল মঈন চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপেক্স বাংলাদেশের এন.আই.আর.ডি ডক্টর সাইফুদ্দিন মোহাম্মদ হাসান আলী ও এন.ওয়াই.সি.ডি নুরুল আমিন চৌধুরী আরমান।

এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা-৩ এর গভর্নর কামাল পাশা, লাইফ মেম্বার হাবিবুর রহমান, আইপিপি মোহাব্বত চৌধুরী, এপেক্স ক্লাব অব মাতামুহুরি সিটির ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট শওকত আমিন হিরু চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম মোরশেদ, এপেক্স ক্লাব অব লামার ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট এম.বশিরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, সাংবাদিক ইসমাইলুল করিমসহ অন্যান্যরা।

এসময় বক্তারা বলেন, সেবা, সুনাগরিকত্ব ও সৌহার্দ্য এ তিন মন্ত্রে বলীয়ান হয়ে ১৯৩১ সালের অস্ট্রেলিয়ার জিলং শহরের তিন তরুণ স্থাপত্য প্রকৌশলী ইওয়েন লেয়র্ডি, লংহা প্রউড এবং জন বাকান যুব সমাজকে একত্রিত করে নিঃস্বার্থ কাজ করার লক্ষে এপেক্স ক্লাব নামে একটি সংগঠন গড়ে তোলে। যা আজ বিশ্বময় সুপরিচিত এর সদস্যদের সুন্দর ভূমিকার জন্য। ১৯৬১ সালের ১৯ জুলাই এপেক্স ক্লাব অব ঢাকা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশ এপেক্স-এর রশ্মির প্রথম বিচ্ছুরণ ঘটে। এরপর ধীরে ধীরে চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা, বরিশাল, নারায়ণগঞ্জ ও জাহাঙ্গীনগর ক্লাবের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশে এপেক্সের প্রসার হতে থাকে।